সোনাপাতাঃ ওজন কমানোর মোক্ষম হাতিয়ার
কোষ্ঠকাঠিন্যে ও দ্রুত ওজন কমাতে অনন্য সোনাপাতা পাউডার। রাসুল সাঃ বলেন, এমন কোনো প্রতিষেধক যদি থাকতো, যা মৃত্যুকে প্রতিরোধ করতে পারতো, তাহলে তা হতো সিনা/ সোনা পাতা
(সুনান ইবনে মাজাহ, হাদিস নং-৩৪৬১)
সোনাপাতার উপকারিতাঃ
১। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রোধে সোনাপাতা খুব ভালো কাজ করে। এই পাতা খানিকটা পিচ্ছিল হওয়ায় মানবদেহের বৃহদন্ত্রে পানি ও ইলেকট্রোলাইট শোষণ বাঁধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে অন্ত্রের উপাদানগুলোর ভলিউম চাপ বৃদ্ধি করে এবং কোলনের সঞ্চালন উদ্দীপ্ত হয়। অল্প সময়ের মধ্যে খুব সহজে দেহ থেকে মল নিষ্কাশিত হয়। এ জন্য সোনা পাতাকে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের মহৌষধ বলা হয়।
২। সোনা পাতায় এনথ্রানয়েড নামের একটি উপাদান রয়েছে, যা হজম প্রক্রিয়াকে কার্যকর রাখতে সহায়তা করে।
৩। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে।
৪। ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৫। রুচি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
৬। কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে।
৭। অর্শ রোগের প্রতিরোধক ও প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
৮। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় ভালো কাজ করে।
৯। উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
১০। রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে কাজ করে।
সোনাপাতার বিশেষত্বঃ
উৎকৃষ্ট সোনা পাতা সংগ্রহ করে বাছাই এবং স্বাস্থ্যসম্মত ও বৈজ্ঞানিক উপায়ে প্রক্রিয়াজাত করে সোনাপাতা গুড়া প্রস্তুত করা হয়। সোনাপাতা শতভাগ প্রাকৃতিক।কেমিক্যাল,ধুলাবালি ও ভেজাল কোন উপাদানের মিশ্রণ নেই।
কেন খাবেন সোনা পাতার গুঁড়া?
১। শতভাগ খাঁটি ও নিরাপদ।
২। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের মহৌষধ।
৩। সঠিকভাবে রাখলে প্রায় ৩ বছর যাবৎ সংরক্ষণ করতে পারবেন।
৪। নিজস্ব তত্বাবধানে সংগৃহীত ও প্যাকেটজাত করা।
এই চমৎকার ভেষজ গুণ সম্পন্ন পাতা অধিকে সেবনে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষণীয়। তাই অতিরিক্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
সোনাপাতা খাওয়ার নিয়মঃ
আধা চা চামচ পাউডার এক কাপ পানিতে ৫ মিনিট ভিজিয়ে খেতে পারেন।গরম পানি বা চায়ের সাথেও মিলিয়েও খাওয়া যায়।
সর্তকতাঃ
গর্ভবতী মা ও শিশুদের ব্যবহার না করা ভালো।বৃদ্ধ,দুর্বল ও অন্ত্রের পীড়ায় ভোগা রোগীদের এড়িয়ে চলা উচিত।
Reviews
There are no reviews yet.